শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহীতে ছাত্রলীগ নেতা হত্যা: তিন জনের যাবজ্জীবন

রাজশাহীতে ছাত্রলীগ নেতা হত্যা: তিন জনের যাবজ্জীবন

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহীতে ছাত্রলীগ নেতা রবিউল ইসলাম রবি হত্যা মামলায় তিন জনের যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়েছে আদালত।

একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ছয় মাসের দন্ড- দিয়েছেন আদালত।
গতকাল বুধবার দুপুরে রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক অনুপ কুমার জনাকীর্ণ আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন। তবে একই মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় সাত আসামিকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে।

দন্ড-প্রাপ্ত আসামিরা হলেন, হাসান হকের ছেলে সেতু ইসলাম, বাবু কসাই এর ছেলে বাবলা ও বাবলু ড্রাইভারের ছেলে সোহাগ। তবে সেতু পলাতক রয়েছেন।

বাকিরা রায় ঘোষণার সময় আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট এন্তাজুল হক বাবু এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালে ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান চলাকালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ চত্বরে রবিউলের ওপর অতর্কিত হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। এ সময় ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার।

পরদিন ১৫ এপ্রিল রবিউলের বড় ভাই শফিউল ইসলাম বাদী হয়ে বোয়ালিয়া মডেল থানায় ১০ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন।
মামলার তদন্তের দায়িত্ব পান পুলিশের উপ-পরিদর্শক হাফিজ উদ্দিন। পরে দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয় ওমর শরীফকে। তিনি এক বছরের মাথায় ২০১৪ সালের ৫ মে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

তাতে বাদী পক্ষ নারাজি দিয়ে ফের তদন্তের আবেদন করে। ২০১৫ সালের ২৪ এপ্রিল মামলাটি মহানগর গোয়েন্দা পুলিশে স্থানান্তর করা হয়। পরে নিত্যপদ দাস, আশিকুজ্জামান ও রেজাউস সাদিক মামলাটি তদন্ত করেন। সর্বশেষ মামলার তদন্তে দায়িত্ব পান রাশেদুল ইসলাম।

মতিহার বার্তা ডট কম ১২ মার্চ ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply